সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে আসার কৌশল
গুগল এমন একটি সার্চ ইঞ্জিন যার মাধ্যমে পৃথিবীর অধিকাংশ বিজনেসম্যান এবং ইন্টারনেট মার্কেটারদের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে । যে তারা ইন্টারনেটে খুব সহজেই তাদের বিজনেস কে রান করতে পারবে।
আপনার যদি কোনভাবে গুগলের রেংকিং পেয়ে যান তাহলে আপনি টার্গেটেড অডিয়েন্স পাবেন।
যাকে বলা হয় অর্গানিক ট্রাফিক । ট্রাফিক এর মাধ্যমে আপনি আপনার বিজনেস অথবা ইন্টার্নেট মারকেটিং ভালোভাবেই করতে পারবেন।
আপনি যদি গুগলের প্রথম পেজে এসে যান তবে আপনি এটা নিশ্চিত থাকেন যে এখান থেকে আপনি বড় ধরনের একটি কাস্টমার পেতে চলেছেন।
আপনি নিশ্চিত থাকেন যেখান থেকে আপনি টার্গেটে অডিয়েন্স পাবেন । যারা ইন্টারনেটের মার্কেটার তারা কিন্তু প্রত্যেকেই চায় যে তাদের পেইজগুলো গুগলের প্রথম পেজে চলে আসুক । এখানে কোনও ম্যাজিক নয় যে আপনি করবেন আর হয়ে যাবে আপনাকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রমই হতে হবে।
এটা অনেকটা কঠিন যে আপনি গুগলে সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং করতে পারবেন কারণ প্রতিদিনই গুগল এর অ্যালগরিদম চেঞ্জ হচ্ছে ।
আপনাকে এটা মানতে হবে যে আপনার কাছে প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে , ক্রিয়েটিভিটি থাকতে হবে, প্রচুর পরিমাণে রিসোর্স করতে হবে তারপর আপনি গুগলের প্রথম এক নাম্বার আসার সম্ভাবনা অনেক রয়েছে।
এখানে আমার কিছু চেষ্টা করা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে আপনাদেরকে আমি দেখাবো কিছু স্ট্র্যাটেজি যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই গুগল এর রেংক করতে পারবেন ।
তাহলে চলুন শুরু করি।
হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট ****-***--
কনটেন্ট তৈরি করা কোন ব্যাপার না এটা যারা ভেবে থাকেন তাদের জন্য খুবই সমবেদনা কেননা *কারণ কনটেন্ট এর উপর ভিত্তি করেই আপনার গুগলের রেংক নির্ভর করছে । যত সুন্দর মানের কনটেন্ট আপনি লিখবেন তত বেশি আপনার চান্স থাকবে যে আপনি গুগলের রেংক করতে পারবেন।
আপনার কাছে যদি রিলেভেন্ট কি -ওয়ার্ড সুন্দর কনটেন্ট থাকে ওয়েবসাইটে তাহলে খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে পারেন। এবং আপনার চান্স থাকবে সব থেকে বেশি , তাই ভালো মানের কন্টেন আর্টিকেল লেখা ও আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর কোন উপায় নেই যেভাবে আপনি আর্টিকেল লেখা ছাড়া ভালো সার্চ ইঞ্জিন এর রেংক করতে পারেন। তাহলে শেষ কথা দাঁড়াচ্ছে যে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের কনটেন্ট রাইটিং করতে হবে তারপরেও যদি আপনি সফলতার মুখ দেখেন। সবগুলো ফ্যাক্টর আপনার সার্চ ইঞ্জিন ব্যাংকিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সব গুলোকে মেনে চলতে পারলে আপনি অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে চলে আসবেন ।
ব্যাকলিংক **************
ব্যাকলিংক হচ্ছে আরেকটি উপায় যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সার্চ রেংকিং করতে পারেন ।
ব্যাকলিংক হলো অথরিটি সাইটে আপনার ওয়েব সাইটের লিংকটি সেখানে লিংক আপ করে দেওয়া । বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি ব্যবহার করছে এ ব্যাক লিঙ্ক এ । ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে তারা খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে পারেন। কিছুদিন যাবত গুগল তার নিজস্ব অ্যালগরিদম চেঞ্জ করেছে। এবং তারা এটা নির্দিষ্ট করে বলে দিয়েছে যে গুগল অনেক বেশি ব্যাকলিংকের থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক এর উপর গুরুত্ব বেশি দিচ্ছে। অর্থাৎ আপনি যদি কোয়ালিটি পূর্ণ ব্যাকলিংক পান সেটা আপনার জন্য অনেক প্লাস পয়েন্ট হিসেবে ধরে নিবে গুগল । এটাই হচ্ছে ফলে যে পূর্ণ ব্যাকলিংক এর সব থেকে বড় প্লাস পয়েন্ট ।
তাই সব সময় ব্যাকলিংক দেওয়ার জন্য আপনার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করবেন আর কোয়ালিটি পূর্ণ ব্যাকলিংকের কখনোই তুলনা হবে না। কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরী করবেন এবং সেখান থেকে হিউজ পরিমান গুগলের রেংকিং পেয়ে যাবেন। তাই সবসময় খেয়াল রাখবেন যে ভালো মানের অথরিটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তবে আপনি ইম্প্রুভ করতে পারবেন সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং পেজ পেয়ে যাবেন।
পেজ স্পীড ***********
সবাই চায় যে সময় কে বাঁচাতে কাজ করার জন্য।
প্রত্যেকটা মানুষের কাছে সময়ের মূল্য অনেক বেশি তাই একটি ওয়েবসাইটে ঢুকে যদি সাঈদ এর স্পিড স্লো থাকে তাহলে সে স্বভাবতই বিরক্তি বোধ করবে । এবং আপনিও করবে না আমিও করি এগুলো কাজ তাই আপনার সাইট থেকে প্রথমে স্পিড বাড়াতে হবে । স্লো যদি আপনি একটু ব্যাক সাইট রান করেন তাহলে কখনই আপনাকে কেউ দাম দিবে না , আপনার ওয়েবসাইটে গিয়ে ঢুকবে না ইউজার এক্সপেরিয়েন্স হবে খারাপ। যদি আপনার ওয়েবসাইট স্লো থাকে তাহলে আপনার ওয়েব সাইটের বাউন্স রেট কিন্তু কমে যাবে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যাহত হবে এবং আপনি সার্চ পেজ থেকে ড্রপ আউট হয়ে যাবেন । তাই সব সময় মনে রাখবেন সাইটের লোডিং এর স্পিড টা খুবই সুপারফাস্ট হতে হবে । সবথেকে ভালো হয় যদি আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং এর স্পিড তিন সেকেন্ডের মত হয় ।
যখন আপনার ওয়েব সাইটের সকল কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে , এরপর আপনি মনোযোগ দিবেন সাইটের লোডিং স্পীড এর উপর । যদি না দেন তাহলে কিন্তু আপনার সার্চ পেজে আসার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। যদি কম স্পিডে লোডিং হয় আপনার সাইট তাহলে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স খারাপ হবে । তাই সবসময় স্পিড বেশি রাখবেন এতে করে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স অফ ভালো হবে এবং আপনার সাইটের কথা সে ব্যক্তি কে মনে রাখবে । কারণ যখন সে দেখবে একটি সাইট এত ফার্স্ট লোড হয়েছে তখন সে ভাববে কিরে এত অস্থির একটা সাইট কেমনে কি । তাই সব সময় মনে রাখবেন সাইটের লোডিং স্পীড ভালো হতে হবে। সার্চ রেংকিং পেজের জন্য সাইডের লোডিং স্পীড এর গুরুত্ব অপরিসীম তাই সিওর হয়ে কাজ করবেন।
ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স*********
সবার উপরে যদি আমরা কিছু ফ্যাক্টর রাখি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর জন্য তাহলে ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর কোন তুলনাই হয়না।
কেননা ভাল কনটেন্ট, সাইটের লোডিং স্পীড এগুলো একদিকে আর ইউজার এক্সপেরিয়েন্স হচ্ছে সবার আগে আপনি যদি কোনভাবে ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স করতে পারেন অর্গানিক ট্রাফিক এর মাধ্যমে তাহলে মনে করেন আপনি অনেক বড় একটা কিছু করে ফেলেছেন।
আপনার ওয়েবসাইট থেকে বেস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স পরিণত করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান কিছু কনটেন্ট থেকে থাকে আর আপনার সাইটের নেভিগেশন যদি খুব সহজ হয় যা ইউজার ফ্রেন্ডলি বলা হয় , তাহলে সে লোকটি আপনার সাইটে অনেকক্ষণ পর্যন্ত থাকবে । কারণ সে তার পছন্দ অনুযায়ী একটি সাইটে চলে এসেছে । একজন দীর্ঘক্ষণ আপনার সাইটে থাকা মানে হচ্ছে আপনার এই সাইটের প্রতি তার একটি ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি হয়ে গেছে। আপনি যদি ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ইম্প্রুভ বা উন্নতি করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি গুগলের সার্চ র্যকিংয়ের প্রথমে চলে আসবেন।
দরকারি ছাড়া কি -ওয়ার্ড********
অনেক পপুলার কি ওয়ার্ড আছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই হিউজ পরিমান ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং ইমপ্রুভমেন্ট বা উন্নতি করতে পারবেন । প্রত্যেকটা কম্পিটিটর তারা কঠিন কি ওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে যার ফলে কম্পিটিশন লেভেল থাকে অনেক বেশি । যার কারণে সার্চ ইঞ্জিনে জায়গা পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে যায়। এই কারণে আপনি এটা অল্টারনেটিভ একটি ভিন্ন ধর্মের কি ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন যাতে খুব সহজে আপনি কাজ করে যেতে পারেন।
আপনি এখানে নতুন কিছু টাইটেল দিবেন এবং একটু কোয়ালিটি পূর্ণ লং টেইল কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন যার ফলে কি হবে আপনার বেশি চান্স থাকবে কিওয়ার্ড রাঙ্ক করার ।
তাই বেশি খেয়াল করবেন।
অন পেজ অপটিমাইজেশন *******
আপনি যদি গুগলের প্রথম পেজে এসে যান তবে আপনি এটা নিশ্চিত থাকেন যে এখান থেকে আপনি বড় ধরনের একটি কাস্টমার পেতে চলেছেন।
আপনি নিশ্চিত থাকেন যেখান থেকে আপনি টার্গেটে অডিয়েন্স পাবেন । যারা ইন্টারনেটের মার্কেটার তারা কিন্তু প্রত্যেকেই চায় যে তাদের পেইজগুলো গুগলের প্রথম পেজে চলে আসুক । এখানে কোনও ম্যাজিক নয় যে আপনি করবেন আর হয়ে যাবে আপনাকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রমই হতে হবে।
এটা অনেকটা কঠিন যে আপনি গুগলে সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং করতে পারবেন কারণ প্রতিদিনই গুগল এর অ্যালগরিদম চেঞ্জ হচ্ছে ।
আপনাকে এটা মানতে হবে যে আপনার কাছে প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে , ক্রিয়েটিভিটি থাকতে হবে, প্রচুর পরিমাণে রিসোর্স করতে হবে তারপর আপনি গুগলের প্রথম এক নাম্বার আসার সম্ভাবনা অনেক রয়েছে।
এখানে আমার কিছু চেষ্টা করা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে আপনাদেরকে আমি দেখাবো কিছু স্ট্র্যাটেজি যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই গুগল এর রেংক করতে পারবেন ।
তাহলে চলুন শুরু করি।
হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট ****-***--
কনটেন্ট তৈরি করা কোন ব্যাপার না এটা যারা ভেবে থাকেন তাদের জন্য খুবই সমবেদনা কেননা *কারণ কনটেন্ট এর উপর ভিত্তি করেই আপনার গুগলের রেংক নির্ভর করছে । যত সুন্দর মানের কনটেন্ট আপনি লিখবেন তত বেশি আপনার চান্স থাকবে যে আপনি গুগলের রেংক করতে পারবেন।
আপনার কাছে যদি রিলেভেন্ট কি -ওয়ার্ড সুন্দর কনটেন্ট থাকে ওয়েবসাইটে তাহলে খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে পারেন। এবং আপনার চান্স থাকবে সব থেকে বেশি , তাই ভালো মানের কন্টেন আর্টিকেল লেখা ও আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর কোন উপায় নেই যেভাবে আপনি আর্টিকেল লেখা ছাড়া ভালো সার্চ ইঞ্জিন এর রেংক করতে পারেন। তাহলে শেষ কথা দাঁড়াচ্ছে যে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের কনটেন্ট রাইটিং করতে হবে তারপরেও যদি আপনি সফলতার মুখ দেখেন। সবগুলো ফ্যাক্টর আপনার সার্চ ইঞ্জিন ব্যাংকিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সব গুলোকে মেনে চলতে পারলে আপনি অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে চলে আসবেন ।
ব্যাকলিংক **************
ব্যাকলিংক হচ্ছে আরেকটি উপায় যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সার্চ রেংকিং করতে পারেন ।
ব্যাকলিংক হলো অথরিটি সাইটে আপনার ওয়েব সাইটের লিংকটি সেখানে লিংক আপ করে দেওয়া । বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজি ব্যবহার করছে এ ব্যাক লিঙ্ক এ । ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে তারা খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে পারেন। কিছুদিন যাবত গুগল তার নিজস্ব অ্যালগরিদম চেঞ্জ করেছে। এবং তারা এটা নির্দিষ্ট করে বলে দিয়েছে যে গুগল অনেক বেশি ব্যাকলিংকের থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক এর উপর গুরুত্ব বেশি দিচ্ছে। অর্থাৎ আপনি যদি কোয়ালিটি পূর্ণ ব্যাকলিংক পান সেটা আপনার জন্য অনেক প্লাস পয়েন্ট হিসেবে ধরে নিবে গুগল । এটাই হচ্ছে ফলে যে পূর্ণ ব্যাকলিংক এর সব থেকে বড় প্লাস পয়েন্ট ।
তাই সব সময় ব্যাকলিংক দেওয়ার জন্য আপনার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করবেন আর কোয়ালিটি পূর্ণ ব্যাকলিংকের কখনোই তুলনা হবে না। কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরী করবেন এবং সেখান থেকে হিউজ পরিমান গুগলের রেংকিং পেয়ে যাবেন। তাই সবসময় খেয়াল রাখবেন যে ভালো মানের অথরিটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তবে আপনি ইম্প্রুভ করতে পারবেন সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং পেজ পেয়ে যাবেন।
পেজ স্পীড ***********
সবাই চায় যে সময় কে বাঁচাতে কাজ করার জন্য।
প্রত্যেকটা মানুষের কাছে সময়ের মূল্য অনেক বেশি তাই একটি ওয়েবসাইটে ঢুকে যদি সাঈদ এর স্পিড স্লো থাকে তাহলে সে স্বভাবতই বিরক্তি বোধ করবে । এবং আপনিও করবে না আমিও করি এগুলো কাজ তাই আপনার সাইট থেকে প্রথমে স্পিড বাড়াতে হবে । স্লো যদি আপনি একটু ব্যাক সাইট রান করেন তাহলে কখনই আপনাকে কেউ দাম দিবে না , আপনার ওয়েবসাইটে গিয়ে ঢুকবে না ইউজার এক্সপেরিয়েন্স হবে খারাপ। যদি আপনার ওয়েবসাইট স্লো থাকে তাহলে আপনার ওয়েব সাইটের বাউন্স রেট কিন্তু কমে যাবে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যাহত হবে এবং আপনি সার্চ পেজ থেকে ড্রপ আউট হয়ে যাবেন । তাই সব সময় মনে রাখবেন সাইটের লোডিং এর স্পিড টা খুবই সুপারফাস্ট হতে হবে । সবথেকে ভালো হয় যদি আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং এর স্পিড তিন সেকেন্ডের মত হয় ।
যখন আপনার ওয়েব সাইটের সকল কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে , এরপর আপনি মনোযোগ দিবেন সাইটের লোডিং স্পীড এর উপর । যদি না দেন তাহলে কিন্তু আপনার সার্চ পেজে আসার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। যদি কম স্পিডে লোডিং হয় আপনার সাইট তাহলে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স খারাপ হবে । তাই সবসময় স্পিড বেশি রাখবেন এতে করে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স অফ ভালো হবে এবং আপনার সাইটের কথা সে ব্যক্তি কে মনে রাখবে । কারণ যখন সে দেখবে একটি সাইট এত ফার্স্ট লোড হয়েছে তখন সে ভাববে কিরে এত অস্থির একটা সাইট কেমনে কি । তাই সব সময় মনে রাখবেন সাইটের লোডিং স্পীড ভালো হতে হবে। সার্চ রেংকিং পেজের জন্য সাইডের লোডিং স্পীড এর গুরুত্ব অপরিসীম তাই সিওর হয়ে কাজ করবেন।
ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স*********
সবার উপরে যদি আমরা কিছু ফ্যাক্টর রাখি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর জন্য তাহলে ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর কোন তুলনাই হয়না।
কেননা ভাল কনটেন্ট, সাইটের লোডিং স্পীড এগুলো একদিকে আর ইউজার এক্সপেরিয়েন্স হচ্ছে সবার আগে আপনি যদি কোনভাবে ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স করতে পারেন অর্গানিক ট্রাফিক এর মাধ্যমে তাহলে মনে করেন আপনি অনেক বড় একটা কিছু করে ফেলেছেন।
আপনার ওয়েবসাইট থেকে বেস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স পরিণত করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান কিছু কনটেন্ট থেকে থাকে আর আপনার সাইটের নেভিগেশন যদি খুব সহজ হয় যা ইউজার ফ্রেন্ডলি বলা হয় , তাহলে সে লোকটি আপনার সাইটে অনেকক্ষণ পর্যন্ত থাকবে । কারণ সে তার পছন্দ অনুযায়ী একটি সাইটে চলে এসেছে । একজন দীর্ঘক্ষণ আপনার সাইটে থাকা মানে হচ্ছে আপনার এই সাইটের প্রতি তার একটি ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি হয়ে গেছে। আপনি যদি ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ইম্প্রুভ বা উন্নতি করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি গুগলের সার্চ র্যকিংয়ের প্রথমে চলে আসবেন।
দরকারি ছাড়া কি -ওয়ার্ড********
অনেক পপুলার কি ওয়ার্ড আছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই হিউজ পরিমান ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং ইমপ্রুভমেন্ট বা উন্নতি করতে পারবেন । প্রত্যেকটা কম্পিটিটর তারা কঠিন কি ওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে যার ফলে কম্পিটিশন লেভেল থাকে অনেক বেশি । যার কারণে সার্চ ইঞ্জিনে জায়গা পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে যায়। এই কারণে আপনি এটা অল্টারনেটিভ একটি ভিন্ন ধর্মের কি ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন যাতে খুব সহজে আপনি কাজ করে যেতে পারেন।
আপনি এখানে নতুন কিছু টাইটেল দিবেন এবং একটু কোয়ালিটি পূর্ণ লং টেইল কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন যার ফলে কি হবে আপনার বেশি চান্স থাকবে কিওয়ার্ড রাঙ্ক করার ।
তাই বেশি খেয়াল করবেন।
অন পেজ অপটিমাইজেশন *******
অন পেজ অপটিমাইজেশন বরকে কিছু না জানলে আপনার নিচে থেকে জেনে নিতে পারেন।
ফান পেজ অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং এই বিষয়ে আপনারা খুব প্রতিদিন না হলে সপ্তাহ একদিন হলেও অন পেজ এনালাইসিস করবেন । আপনি চাইলে পপুলার যে plug-in গুলো আছে সেগুলো ইউজ করতে পারেন । এবং এর মাধ্যমে আপনার অন পেজ এর সকল খুঁটিনাটি ইমপ্রুভমেন্ট হবে। এবং আপনি সার্চ রেজাল্ট প্রথমেই চলে আসতে পারবেন এর মাধ্যমে।
শেষ কথা
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো এমন একটি জগত যেখানে আপনি হায়ার রেংকিং টপ সাইট পাবেন এবং হায়ার রেংকিং টপ কিওয়ার্ড পাবেন। যার মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটকে
এনে দিতে পারেন হাজার হাজার ট্রাফিক। আপনাকে মানতেই হবে যে এই পয়েন্টগুলোর আপনার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর জন্য খুবই উপকারী এবং এর দ্বারা হিউজ পরিমান ট্রাফিক আপনি নিতে পারবেন ।
পরিশেষে বলি ভুল হয়েছে ভুল হবারই কথা আর ভুল নিয়ে মানুষ তাই এই পোষ্টে যদি অনেকগুলো ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আমাকে জানাবেন কমেন্ট বক্সে আমি সেগুলো সুন্দর ভাবে ঠিক করে দেওয়ার চেষ্টা করব।
এই আশা ব্যক্ত করে আজকে র পর্ব এখানে শেষ করছি নতুন কোন পোস্ট পেতে অবশ্যই আমাদের সাইট থেকে বারবার ভিজিট করুন। আমাদের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ
খোদা হাফেজ আল্লাহ সবাইকে ভাল করুক আমীন । সবার সুখী সুস্থ জীবনযাপন করুক এই আশা নিয়ে আজকের শেষ করছি
ধন্যবাদ

