বাউন্স রেট কি কেন কিভাবে SEO tips

 আসসালামুয়ালাইকুম এসইও এত সহজ  এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম 

আজ আমরা দেখবো আমাদের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় নিয়ে তা হচ্ছে বাউন্স রেট কি,

 কেন এবং কিভাবে এটা ব্যবহার করা হয়।

এটা না করলে কি হবে বাউন্স রেট কমে গেলে আপনার কী ক্ষতি হবে সে বিষয়ে আজকে কিছু আলোকপাত করবো আমরা।


বাউন্স রেট কি কেন কিভাবে SEO tips





বাউন্স রেট  হলো গুগলের একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি রেংকিং  ফ্যাক্টর ‌। এর মাধ্যমে গুগল সম্পর্কে অনেক তথ্য ইনফরমেশন কালেক্ট করতে পারে।


ব্লগিং করার সময় আমরা হাজারো ধরনের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে থাকি ।

 উদ্দেশ্য আমাদের একটাই হচ্ছে যে সার্চ ইঞ্জিনে আমাদের পেজ গুলোর পেজ রাঙ্কিং ভালো করা।


কিন্তু এটা জেনে আপনি অবাক হবেন যে 

আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটে যদি সেই লেভেল এর এস ই ও করে থাকেন তবে আপনার যদি বাউন্স রেট বেশি থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর কোনো দামই নেই।


বাউন্স রেট কম থাকলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট গুগলের নজরে সাইটের কোয়ালিটি থাকে সর্বনিম্ন । তারমানে লো কোয়ালিটি সাইট হিসেবে গণ্য বিবেচিত হয় ।


এর কারণ হিসেবে আমরা দুইটা কারণ উল্লেখ করতে পারি।


1. আপনার ব্লগের আর্টিকেল কারো কাছে যদি কাজে না আসে তবে।


2. আপনার ব্লগের মান লেখাগুলো যে ভিজিটরস  তার সার্চ  অনুযায়ী হয়েছে কিনা সেটাও ।


আর এই বিষয়গুলো গুগল বোঝা কোন ব্যাপার না কারণ তাদের রোবটগুলো অনেক শক্তিশালী এবং খুব ভালো মানের। 


গুগল ইউজারদের কথা চিন্তা করেই ইউজারদের এক্সপেরিয়েন্সের কথা  তারা ভাবে  এবং সে অনুযায়ী তারা কাজ করছে।  

সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং পেজ তারা এমন ভাবে সাজিয়েছে যেকেউই বাউন্স রেট কম থাকলে গুগলের কাছে প্রাধান্য বেশি পায়।


আপনি যদি ‌ একটি ব্লগ করে থাকেন এবং সে ব্লগের বাউন্স রেট যদি বেশি হয় তাহলে ভিজিটর পাওয়ার আশা আপনাকে ছেড়ে দিতে হবে । কেননা একটি  সাইটের  সবথেকে আশা ভরসা  নির্ভর করছে সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং পেজ থেকে ।


এবার আমরা চলে যাব আমাদের ডীপ  অংশে আমরা বাউন্স রেট কি কেন" কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত আরও কিছু ডীপ নলেজ  হলে আপনাদেরকে দেবো ।


চলুন তাহলে আমরা শুরু করে আমাদের পরবর্তী অংশ।



   বাউন্স রেট কি 


বাউন্স রেট হলো আপনার ওয়েবসাইটের বা ব্লগের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স আপনার ব্লগের উপর কেমন সেটা নির্ণয় করা । ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর সাথে আপনার ব্লগের আচরণ গতিবিধি লক্ষ্য করে থাকে গুগল এনালাইসিস ।


এখন আমরা হাতে কলমে দেখে নেই বাউন্স রেট এর বিষয়ে ।


আপনি গুগল এ সার্চ করলেন "What Is Bounce Rate?"



গুগল সার্চ রেজাল্টে ধরুন একটি ওয়েবসাইটকে দেখালো সেখানে বাউন্স রেট কি এই বিষয়ে অনেক তথ্য দেওয়া আছে । আপনি সেই সার্চ রেজাল্টের প্রথম রেজাল্ট এ ক্লিক করলেন এবং সেখান থেকে আর্টিকেল টুকু পড়লেন এবং আপনার খুব ভালো লাগলো আর্টিকেলটি । 

এবং সময় নিয়ে   আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লেন। এতে কি হবে যে  এ আর্টিকেল টুকু এতক্ষণ পড়ার জন্য বাউন্স রেট কিন্তু আপনার অনেকটাই কমে যাবে।


যার ফলে গুগল বুঝতে পারবে যে আপনার কনটেন্ট এর মান 100 তে 100 রয়েছে ।


বাউন্স রেট কি এই বিষয় নিয়ে যতগুলো প্রশ্ন আছে সবগুলো প্রশ্নের থেকে যে আর্টিকেলটি প্রথমে আপনি দেখেছিলেন এবং আপনি সময় নিয়ে পড়েছিলেন সে আর্টিকেলটি গুগল বুঝতে পারবে যে আর্টিকেলটি সে প্রশ্নের সাথে সম্পূর্ণ প্রাসঙ্গিক রয়েছে .

 যার ফলে ইউজারের সেটি কে পছন্দ করেছে । এরপরে আপনার ওয়েব সাইটের বাউন্স রেট কম থাকার কারণে গুগল পেজরেঙ্ক  ভালো করে দিবে ।

ফলে হাজার হাজার ভিজিটর আপনি খুব সহজেই পাবেন।



আবার যদি আপনি লেখেন "What Is SEO?" এ বিষয়ে গুগল আপনাকে কিছু সার্চ রেজাল্ট দেখাও যেখানে কয়েকটি আর্টিকেল আপনি পেলেন এবং সেখানে এস ই ও সম্পর্কে লেখা পেলেন কিন্তু লেখার মধ্যে আপনি কোন কিছু একটা ঘাটতি দেখতে পেলেন ভাই আপনি যা করছেন তা পেলেন না তখন আপনি কি করবেন যে তখন সাথে সাথে এই সাইট থেকে আপনি চলে যাবেন এটাই নিয়ম এটাই সবার জন্য একই "আমি করলে আমি এমন করতাম ঃ সাইট থেকে চলে যেতাম ।


যেহেতু আপনি ব্লগের "User Experience" খারাপ  তাই এই কারণে আপনার সেই সাইটের "Bounce rate" বেশি হয়ে যাবে যার ফলে পেজরেঙ্ক গুগল ড্রপ আউট করে দেবে ।


গুগল সবসময় মনে করে যে আপনার আর্টিকেল গুলোর তথ্য " InFormation" হতে হবে সুন্দর সঠিক এবং সার্চ টার্ম অনুযায়ী ।


তা না হলে আপনার বাউন্স রেট তো বেশি হবেই যার ফলে গুগলের রেংকিং অনেক কমে যাবে।


যার ফলে আপনার পেইজ রেংক হবেই না আরো আপনার সাইটের একটি বিশাল বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।



               বাউন্স রেট কত হলে ভালো হবে 


বাউন্স রেট  বিষয়ে অনেক কিছু ইতি মধ্যে জেনে গেছেন তবে একটি কথা মনে রাখবেন যত কম বাউন্স রেট হবে তত বেশি আপনার জন্য সুবিধাজনক এবং লাভজনক ।


তবে আপনি জানতে এখন চাচ্ছেন যে বাউন্স রেট কত হলে ভাল হয়।


আরেকটা কথা প্রত্যেকটা ওয়েব সাইটের কনটেন্ট এর উপর নির্ভর করছে যে তার কেমন বাউন্স রেট হবে যদি ভাল কনটেন্ট হয় তাহলে কম আর যদি খারাপ হয় তাহলে বেশি বাউন্স রেট হবে।


তবে এখানে নির্দিষ্ট কিছু পার্সেন্ট অনুযায়ী আপনি ভিত্তি করে নির্ভর হতে পারবেন যে কেমন হলে ভালো হয় ।


যদি আপনার ওয়েবসাইটে 80 পার্সেন্ট এর উপরে  বাউন্স রেট থাকে তাহলে অনেক খারাপ অবস্থায় চলে গিয়েছে  ইতিমধ্যে।


70 থেকে 80 পার্সেন্ট এর কাছাকাছি থাকলে তাহলে প্রায়ই খারাপের দিকে যাচ্ছে।


50 থেকে 70 পর্যন্ত মোটামুটি ভাল বলা যায় ।


30 থেকে 50 পর্যন্ত বাউন্স রেট হলে তাহলে খুব কমই আছে আপনার ভালোর দিকে যাচ্ছে ।


প্রত্যেকটি ব্লগার সাইট এ মোটামুটি বাউন্স রেট কম আছে 60 থেকে 70 পার্সেন্ট এর মতো।


এর কারণ হচ্ছে প্রথম এর টাইটেল থামনেল এছাড়া কিছু লেখা দেখার কারণে বাউন্স রেট টা কম থাকে।


এবং যদি আপনার কনটেন্ট খারাপ থাকে টাইটেল থামনেল খারাপ হয় তাহলে কিন্তু ইউজার তাড়াতাড়ি চলে যাবে এবং আপনার বাউন্স রেট বেড়ে যাবে।


তাই বাউন্স রেট কম রাখার জন্য আপনার ওয়েবসাইট  আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে সবার সামনে যাতে করে বাউন্সের টা কম থাকে না হলে কিন্তু অনেক বড় ক্ষতির মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন আপনি।


আপনার একটাই লক্ষ্য থাকবে যে আপনার আর্টিকেল যাতে মানুষ দেখে এবং দেখে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পড়ে এই বিষয়টা মাথায় রাখবেন খালি আর কিছু না ।


            বাউন্স রেট কত কিভাবে দেখে নিন


আপনি চাইলে আপনার পুরো ওয়েবসাইট বা আলাদা আলাদা  পেজ কোন বাউন্স রেট কত  প্রকার সবই দেখে নিতে পারবেন ।


আমি প্রথমেই বিষয় আপনাদের সামনে আলোকপাত করেছে যে বাউন্স রেট জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করতে হবে।



আমি আশা করছি সবার গুগল এনালাইটিক্স একাউন্ট আছে।


এ বিষয়ে একটি ভিডিও দিচ্ছি  আপনারা দেখে নিতে পারেন


।।


              যেভাবে কম রাখতে হবে বাউন্স রেট 



সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি কিন্তু বাউন্স রেট কিভাবে কম রাখা যায় এ বিষয়ে আমাদের খুব কম জ্ঞান রয়েছে এবং এই বিষয়ে আমরা খুব কমই পরিশ্রম করে থাকি।


কিন্তু এটা যে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুগোল ফ্যাক্টর সেটা কিন্তু আমরা খুব কম লোকই জানেনা তাই আপনার হাজারবার এসইও করা সত্ত্বেও গুগলের প্রথম পেজে আসছেন আবার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ঠিকভাবে হচ্ছে না।

তাই আজ দেখাবো।



আপনি যতই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে থাকেন না বাউন্স রেট বেশি  থাকলে বাউন্স রেট গুগল কে দেখাবে যে আপনার ওয়েব সাইট প্রচন্ড  লো কোয়ালিটির কন্টেন্ট রয়েছে ।



তাই সবসময় ব্লগিং করার ক্ষেত্রে এই বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে যে ওয়েব সাইটের বাউন্স রেট অনেক কম থাকলে আপনার জন্য খুবই উপকারী।



 কিভাবে বাউন্স রেট কম করা যায় এই বিষয়ে কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরব।


            বাউন্স রেট কম রাখার কিছু নির্দেশাবলী 


নিচে বিষয়ে আমি কিছু আলোকপাত করবো দেখে নিতে পারেন খুব সহজ হবে আপনাদের জন্য।


কনটেন্ট কোয়ালিটি ভালো***



আপনি যদি একজন ব্লগার হন আপনি যদি কিছু লিখে থাকেন আপনার ব্লগারে তাহলে অবশ্যই সেটার মান 100 তে 100 করার শতবার চেষ্টা আপনাকে করতে হবে ।


আর্টিকেল কোয়ালিটি যদি খারাপ হয় তাহলে আপনি কি আমার এই ব্লগ পোস্ট পড়বেন  কখনোই পড়বেন না ঠিক তেমনি আপনি যখন নিজে ব্লগিং করবেন আর্টিকেলগুলো লিখবেন সেগুলোর কনটেন্ট এর মান 100 তে 100 হতে হবে যেটা মানুষ পড়ার মতো। ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর দিকে খুব খেয়াল রাখতে হবে।




আর্টিকেল গুলো যেভাবে লিখবেন ***

1. আর্টিকেল এর প্রথম শুরু থেকে এবং শেষ পর্যন্ত খুব বিস্তারিত ভাবে জানাতে চেষ্টা করবেন। এতে যে আর্টিকেল বলবে সে খুব মজা পাবে এবং দীর্ঘক্ষন ধরে আপনি আর্টিকেলগুলো রিড করবে।


2. আর্টিকেল লেখার সময় কিওয়ার্ডগুলো সাজিয়ে-গুছিয়ে ব্যবহার করবে বেশি ব্যবহার করবেন না তাহলে হবে।


3. আর্টিকেল এর টাইটেল এবং হেডিং ট্যাগ গুলো খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে সবার সামনে উপস্থাপন করবেন। টাইটেল এবং ত্যাগের মাধ্যমে কিন্তু অনেক ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে ধরে রাখতে পারবেন।


4. আর্টিকেলগুলো প্যারা করে লিখবেন ছোট ছোট করে যাতে খুব সহজেই যারা আর্টিকেলগুলো পড়বে তারা খুব ইজি ফিল করে ।


5. আর্টিকেল এর ফন্ট দেখে নিবেন এই বিষয় নিয়ে খুব মাথা না ঘামালেও চলবে কিন্তু এ বিষয়ে একটা ম্যাটার পড়তে অসুবিধা হলে তো খুবি অসুবিধা তাই না। তাই ফোন বাছাই করে সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে দিবেন।


6. আর্টিকেল গুলো একটু বড় আকারের দিবেন যেমন কমপক্ষে 1000 ওয়ার্ড উপরে দিবেন এর মধ্যে দিবেন । তাহলে আপনার ইউজার কিন্তু অনেক সময় দেয় এটা পড়বে এবং আপনার কন্টেনের বাউন্স রেট খুব কম থাকবে।



ব্লগ স্পিড *****


আপনি যদি একজন ইউজার তবে সময়ের প্রতি খেয়াল কিন্তু আপনি এখানেও করছেন আপনি এই সাইটে ঢোকার সময় কি বেশি স্পিড পেয়েছেন অবশ্যই পেয়েছেন যার কারনে আজকে এই পর্যন্ত আপনি পোস্ট করেছেন । যদি সাইটে ঢোকার সাথে সাথে লাইন মারতে বেশি দেরি হতো তাহলে কি করতেন তাহলে সাথে সাথে এই সাইট থেকে চলে যেতেন আর কখন আসতেন না । তাই সাইটের লোডিং স্পীড অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইউজারকে ধরে রাখার জন্য এর সাথে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স জড়িত আছে। 


একজন ইউজার যখন কম স্পিডে সাইটে ঢুকবে তখন তার কাছে এটা বিরক্ত মনে হবে এবং সাইট থেকে  চলে যাবে। 


সাইটের লোডিং স্পীড এর ভূমিকা পালন করে সাইটের বাউন্স রেট কম থাকার । কারণ যখন সাইটের লোডিং এর স্পিড বেশি হবে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স খারাপ হয়ে যাবে যার ফলে বাউন্স রেট বেড়ে যাবে ।





তাই সাইটের লোডিং এর স্পিড ধরে রাখার জন্য  সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন ।


সহজ সরল ব্লগ তৈরি করবেন *****


প্রত্যেকটা মানুষ যারা ব্লগে ভিজিট করতে আসে তারা কিন্তু একটি ওয়েবসাইটকে খুব সিম্পল আর খুব ইজি দেখতে চায় ।


সাধারণ এবং সিম্পল  ডিজাইন আপনার ওয়েবসাইটের যদি থাকে তাহলে যারা আপনার লেখাগুলো পড়বে পাঠক তাদের আর্টিকেল পড়ার দিকে মনযোগী থাকবে যার ফলে আপনি বাউন্স রেট অনেক কম পাবেন।


আপনি যদি আপনার সাইটে বেশি ডিজাইন করে ফেলেন তাহলে কিন্তু যারা আপনারা আর্টিকেলগুলো পড়বে তারা কিন্তু খুবই বিরক্তি বোধ করবে।


আপনার ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল বা ডেক্সটপ  জন্য রেস্পন্সিভ করে নিবেন যাতে মোবাইলে বা ডেক্সটপে  খুব সুন্দর ভাবে সাইটটি ফুটে উঠে।

এত বিজি বিজি করবেন না সাইটে। তাহলে অনেকেই বিরক্তি বোধ করবে।


আপনার ওয়েবসাইট থেকে খুব ইজি রাখতে হবে  তবে আপনার আর্টিকেল এ সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়বে এবং আর্টিকেলগুলো ছন্দপতন করবে না এবং বাউন্স রেট অনেক কম থাকবে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইট টা আরো সুন্দর পরিণত হবে।


রিলেটেড কনটেন্ট ******


আর্টিকেল এর সাথে প্রত্যেকটা আর্টিকেলের কোথায় কোথায় মিল আছে সেটা খেয়াল করবেন ।


আর্টিকেল এন্ড রিলেটেড কুচবের এবং সে অনুযায়ী প্রত্যেক টার সাথে প্রত্যেকটি আর্টিকেল 

মিল খুঁজবেন ।


আপনাদের প্রত্যেককে আর্টিকেল এর সাথে আরেকটা আর্টিকেলের রিলেটেড করেন তাহলে এর উপকার হবে আপনার একটি বস্তু থেকে আরো অনেকগুলো পোস্টে তারা যেতে পারবে এবং সে অনুযায়ী তারা কাজ করতে পারবে ।


একটার সাথে আরেকটা রিলেটেড রাখলে তারা একটু সময় নিয়ে ব্লগে থাকবে এবং এখান থেকে আপনি অনেক বড় একটা প্লাস পয়েন্ট পাচ্ছেন।




 এতে রিডিং টাইম বাড়বে এবং বাউন্স রেট কম হবে তাতে আপনার কি লাভ হবে যে আপনার ওয়েবসাইট টা গুগল এ সার্চ রেংকিং পেজে সবার প্রথমে চলে আসবে ।


বিজ্ঞাপন বেশি না ব্যবহার করা****


একটি ব্লগ সৌন্দর্য যদি ঠিক না রাখতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার ব্লগ থেকে বাউন্স রেট বেশি আসার সম্ভাবনাই বেশি.


তাই ব্লগকে সৌন্দর্য রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই এই জিনিসটা মাথায় রাখতে হবে যে আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপনে পরিমাণটা যাতে খুবই কম হয়।



এর মাধ্যমে কিন্তু আপনার বাউন্স রেট বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার সাইটটি আপনার ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে ।

তাই বিষয়গুলো মাথায় অবশ্যই রাখতে হবে।


বেশি বিজ্ঞাপন থাকলে যারা আপনার আর্টিকেলগুলো পড়বে তারা খুবই বিরক্ত মনে করবে। তাদের প্রচুর অসুবিধা সৃষ্টি হতে পারে।


 তাদের কথা চিন্তা ভাবনা করে আপনার বেশি বিজ্ঞাপন দিলে হবে না ।

আপনাকে খুব কম বিজ্ঞাপন দিতে হবে যাতে পাঠকের অসুবিধা সৃষ্টি না হয়।



বেশি বিজ্ঞাপন থাকার কারণে দেখা গেছে অনেক পাঠকই সাইট থেকে চলে যায় এটা একটা কমন বিষয় আপনি আমি সবাই এগুলোই করতাম।




তাই আপনাকে এই বিষয়টাও খুব মনোযোগ সহকারে রাখতে হবে ।

বেশি বিজ্ঞাপন দেখানোর কোনো প্রয়োজন নেই ওয়েবসাইট।।।



কাস্টম ছবি ব্যবহার ******



আর্টিকেল লেখার সময় ছবি রাখার ব্যাপারটি নেহাত কম গুরুত্বপূর্ণ নয় । কেননা ছবি রাখলে আপনার আর্টিকেল এর লেখাগুলো খুব সুন্দর দেখাবে।


আর্টিকেল এর ছবি ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর জন্য খুবই উপকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ।

কেননা এর মাধ্যমে বাউন্স রেট অনেকটা কমিয়ে রাখা যায়।


ছবি থাকলে ভিজিটররা কি জিনিস খুব সহজে বুঝতে পারে এবং এখানে অডিয়েন্স ধরে রাখার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।


তাই ব্লগের আর্টিকেল লেখার সাথে সাথে ছবির ব্যবহার করাটা অনেক জরুরী তাই লেখার মাঝে মাঝে ছবি ব্যবহার করতে হবে। 


আর্টিকেল লেখার সাথে সম্পর্কিত ছবি রাখতে ভুলবেন না কখনো।।।


প্যারাগ্রাফ দিয়ে লেখা******


আর্টিকেল লেখার মাঝে অবশ্যই গ্যাপ দিয়ে লিখবেন এবং প্যারাগ্রাফ আকারে লিখবেন যাতে করে সহজেই আপনার পাঠক বুঝতে পারে যে আপনি কি লিখছেন।



প্যারাগ্রাফ লেখার সময় হেডিং সাব হেডিং এগুলো কখনোই দিতে ভুলবেন না।


এতে যে আপনার আর্টিকেলগুলো পড়বে সে খুব মনোযোগ সহকারে পড়বে।


খুব সুন্দর করে স্পষ্ট ভাবে পরিষ্কার ভাবে যদি আপনি আর্টিকেল লিখেন তাহলে পাঠকের পড়তে সুবিধা হবে এবং অনেকক্ষণ পর্যন্ত পাঠক ব্লগে থাকবে।


এতে অবশ্যই আপনার বাউন্স রেট অনেক কম থাকবে।



আর্টিকেল বিস্তারিত ******


আর্টিকেল যত লম্বা হবে  ভিজিটর কিন্তু অনেকক্ষণ পর্যন্ত আর্টিকেলগুলো পড়বে ।আর্টিকেল ছোট হলে ডিজিটাল খুব কম সময় থাকবে।


তাই চেষ্টা করবেন আর্টিকেলগুলো অনেক বড় লিখতে ।

যদি ভাল হয় 1500 শব্দের মধ্যে লিখতে পারেন তাহলে খুব ভালো হয় ।


এতে করে আপনার কি হবে গুগলের নজরে আপনার সাইটের কোয়ালিটি সম্মত হবে।আর্টিকেলের যদি বেশি শব্দ ব্যবহার করেন তাহলে মানুষ বেশি সময় ধরে সাইটে থাকবে ।


এর ফলে সাইটের এটা অনেকটা কম থাকবে এবং সাইটের মান বৃদ্ধি পাবে ।

তাই সাইটের বাউন্স রেট কমার জন্য এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখবে।



শেষ কথা হচ্ছে ********


এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা জানলাম বাউন্স রেট কি কেন এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।


এছাড়া বাউসের যাতে কম হয় সে বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করেছি ।


এই বিষয়গুলো মনে রাখবেন এবং সে অনুযায়ী কাজ করে যাবেন 


আজ এ পর্যন্তই আগামী কোন পর্বের আগামীতে দেখা হবে নতুন কিছু নেই।