ব্যাকলিংক কি কেন কিভাবে -- What Is Backlink & How It works
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ,
কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল।আমার সাথে থাকলে ইনশাআল্লাহ ভালো থাকবেন।
ব্যাকলিংক কি কেন কিভাবে ইউজ করতে হয় সেটা অনেকেই জানে না অনেক ব্লগাররা তারা খুবই চিন্তিত।
তবে এখানে একটি কথা বলতে চাই যাদের নতুন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট রয়েছে ।
আগের আর্টিকেল ঃ-
- এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি (প্রথম পর্ব)
- SEO কেন করতে হয়?(দ্বিতীয় পর্ব)
- SEO এর প্রকারভেদ:(তৃতীয় পর্ব)
- SEO এর মৌলিক বিষয় (চতুর্থ পর্ব)
- লিংক বিল্ডিং গাইডলাইন সম্পূর্ণ (প্রথম পর্ব)
- লিংক বিল্ডিং গাইডলাইন সম্পূর্ণ-- (দ্বিতীয় পর্ব)
তাদের জন্য খুব সুখবর,কেননা তারা এমন একটি খাজানায় এসে পড়েছে এখন এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই হাজার হাজার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন।
এই ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই গুগল সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট গুলোকে রেঙ্ক করাতে পারবেন ।
আপনার ওয়েবসাইটের যত কন্টেন্ট কোয়ালিটি ব্যাকলিংক থাকবে তত আপনার চান্স থাকবে যে আপনি গুগলে কতটা রেংক করতে পারবেন।
এতে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংক থাকবে যার কারণে গুগল ভালো ধরনের ডোমেইন অথোরিটি পাবেন ।
এখানে একটি কথা হচ্ছে যে, আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি যত ভালো হবে ততো তাড়াতাড়ি আপনি গুগলে সার্চ রেজাল্টের প্রথম এ চলে আসবেন। এইটাই হচ্ছে ব্যাকলিংকের সর্বোকৃষ্ট উপকার যেটা আপনি পাবেন।
এতে করে খুব সহজেই গুগলের আসা ট্রাফিক আপনি পেয়ে যাবেন ।
গুগল একটি সাইট সম্পর্কে যা জানতে চায় তার প্রধান আকর্ষণ এর বিষয় বস্তু হচ্ছে সেই ব্লগের ডোমেইন অথোরিটি কেমন ভালো।
একবারে গুরুত্বপূর্ণ বললে কম হবে কারণ এই ট্রাফিক আনার মেন সোর্স
এই ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি সার্চ প্রিফারেন্স সহ গুগল সব বুঝতে পারে ।
আচ্ছা আপনি যদি এখন বুঝতে পারেন যে ব্যাকলিংক কি তাহলে আর একটু সোজা করে বলি,
ব্যাকলিংক, মানে হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আপনি অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটে সেটা পেস্ট করবেন।
হ্যাঁ ইন্টারনাল লিংক এটা হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরের থাকা ব্যাকলিংক । মানে হচ্ছে গিয়ে কথা যা আপনার নিজের ব্লগের আর্টিকেলে অন্য আরেক আর্টিকেল এর লিংক আপ করে দেওয়া। একটির সাথে আরেকটি লিংক আপ করে দেওয়া।
আর্টিকেল এর মাঝে এগুলোকে ইন্টারলিংক করে দেওয়া।
2. External link এক্সটার্নাল লিনক
এই বিষয়ে অনেক কথা বকবকানি করেছি উপরে যে, অন্যদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ব্লগের আর্টিকেল এর লিংক দেওয়া। তার মানে হচ্ছে এই সাইট থেকে অন্য সাইটে আপনার লিঙ্ক চলে আসা।
3. Link juice লিংক জুস
এটি হচ্ছে অন্যের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের যে আপনার হাইপারলিংক পেস্ট করা।
এতে করে গুগলবট জুস পাস করে যার ফলে গুগল ডোমেইন অথরিটি বাড়িয়ে দেয় । যার ফলে সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক প্রচুর পরিমাণ আসতে শুরু করে ।
Low quality backlinks -----
যখন স্প্যামিংয়ের মতন লিংক আপনার ব্লগে আসে তখন সেটা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। থাকে বেশি বেশি কিছু বলার প্রয়োজন মনে করিনা।
High quality backlinks-----
এই ব্যাকলিংক আমাদের জন্য ভাল কেননা যখন ভালো অথরিটি সাইট আমাদের ব্যাকলিংক দেয় তখন সেটা, হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। তবে সেটা সাইটের সার্চ ইঞ্জিনের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আসতে পারে এই মাধ্যমে।
Nofollow backlinks------
অন্য ওয়েবসাইট থেকে আসা লিংকগুলো যখন "rel=Nofollow এরকম ট্যাগ ব্যবহার করার লিংক গুলো নাম হচ্ছে, ন ফলো ব্যাক লিঙ্ক , এই নফলো ব্যাকলিংক গুগোল বট তারা জুস পাস করে না যার ফলে এদের কোন তেমন একটি কাজ নেই। নফলো আমাদের কোন কাজেরই না।
Do follow backlinks------
যখন আমরা দেখব আমাদের ওয়েবসাইটে,rel=nofollow ট্যাগ ব্যবহার করার লিংক নেই তখন আমরা এটা ভাববো , এটা ডুফলো ব্যাকলিংক এবং এটা আমাদের জন্য খুবই কার্যকরী। এই ধরনের লিঙ্ক গুগলের বট খুব সুন্দর ভাবে জুস পাস করে যা আমাদের খুবই উপকারী এবং কাজের।
ব্যাস এই পর্যন্তই ব্যাকলিংক এর প্রকারভেদ আমরা জেনেছি, এবং আপনারা বুঝতে পেরেছেন আশাকরি খুবই সহজে।
এবার আমরা জানবো কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয়।
আপনার যদি গুগল সার্চ ইঞ্জিন দিয়ে হাজার হাজার ভিজিটর আনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্যাকলিংক ,তৈরী করতে হবে।
ব্যাকলিংক, এমন এক জিনিস যার মাধ্যমে খুব সহজে হাজার হাজার ভিজিটর আনতে পারবেন আপনার সাইটে ।
ব্যাকলিংক এমন এক জিনিস যা অফ পেজ এসইও এর গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে।
ব্যাকলিংক, এমন এক জিনিস যার মাধ্যমে খুব সহজে হাজার হাজার ভিজিটর আনতে পারবেন আপনার সাইটে ।
ব্যাকলিংক এমন এক জিনিস যা অফ পেজ এসইও এর গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে।
এই ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই গুগল সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট গুলোকে রেঙ্ক করাতে পারবেন ।
আপনার ওয়েবসাইটের যত কন্টেন্ট কোয়ালিটি ব্যাকলিংক থাকবে তত আপনার চান্স থাকবে যে আপনি গুগলে কতটা রেংক করতে পারবেন।
এতে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংক থাকবে যার কারণে গুগল ভালো ধরনের ডোমেইন অথোরিটি পাবেন ।
এখানে একটি কথা হচ্ছে যে, আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি যত ভালো হবে ততো তাড়াতাড়ি আপনি গুগলে সার্চ রেজাল্টের প্রথম এ চলে আসবেন। এইটাই হচ্ছে ব্যাকলিংকের সর্বোকৃষ্ট উপকার যেটা আপনি পাবেন।
এতে করে খুব সহজেই গুগলের আসা ট্রাফিক আপনি পেয়ে যাবেন ।
গুগল একটি সাইট সম্পর্কে যা জানতে চায় তার প্রধান আকর্ষণ এর বিষয় বস্তু হচ্ছে সেই ব্লগের ডোমেইন অথোরিটি কেমন ভালো।
যত ডোমেইন অথোরিটি ভালো হবে ততো বেশি চান্স থাকবে গুগলের চোখে আপনার ওয়েবসাইট ভাল নজরে থাকবে।
তাই সার্চ রেজাল্ট এর গুরুত্ব অপরিসীম।
আপনি যদি নতুন ব্লগ শুরু করেন তাহলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে, প্রচুর পরিমান ভিজিটর আপনাকে আনতে হবে, তবে আপনি ব্লগিং এর সফল হতে পারবেন বলে মনে করি।
তাই দেরি না করে আজকে অথবা কাল আপনাকে ব্যাকলিংক বানাতে হবে । তাই এর জন্য ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম ।
আপনার এইটা মাথায় রাখতে হবে যে আপনি যদি সার্চ রেজাল্ট থেকে ভিজিটর আনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে।
তাই সার্চ রেজাল্ট এর গুরুত্ব অপরিসীম।
আপনি যদি নতুন ব্লগ শুরু করেন তাহলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে, প্রচুর পরিমান ভিজিটর আপনাকে আনতে হবে, তবে আপনি ব্লগিং এর সফল হতে পারবেন বলে মনে করি।
তাই দেরি না করে আজকে অথবা কাল আপনাকে ব্যাকলিংক বানাতে হবে । তাই এর জন্য ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম ।
আপনার এইটা মাথায় রাখতে হবে যে আপনি যদি সার্চ রেজাল্ট থেকে ভিজিটর আনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে।
এবং কোন সময় ব্যাকলিংক বানানো থামানো যাবেনা এটা চালিয়ে যেতে হবে যদি আপনি সার্চ রেজাল্ট থেকে ভিজিটর আনতে চান।
অনলাইনে এরকম হাজার হাজার লোক আছে যারা, ব্যাকলিংকের সেটা জানে না, তারা এভাবে চিন্তা করে যে ব্যাকলিংক কি কেন কিভাবে। যার ফলে তারা গুগলের সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক কম ভিজিটর পাচ্ছেন।
আজ আমি সে বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আলাপ করব।
এ ব্যাপারে আজকে আপনাদের সামনে শেয়ার করব।
ব্যাকলিংক কি
সোজা কথায় আমি বলতে চাই কোন প্যাঁচাবো না যে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস।
অনলাইনে এরকম হাজার হাজার লোক আছে যারা, ব্যাকলিংকের সেটা জানে না, তারা এভাবে চিন্তা করে যে ব্যাকলিংক কি কেন কিভাবে। যার ফলে তারা গুগলের সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক কম ভিজিটর পাচ্ছেন।
আজ আমি সে বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আলাপ করব।
এ ব্যাপারে আজকে আপনাদের সামনে শেয়ার করব।
ব্যাকলিংক কি
সোজা কথায় আমি বলতে চাই কোন প্যাঁচাবো না যে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস।
একবারে গুরুত্বপূর্ণ বললে কম হবে কারণ এই ট্রাফিক আনার মেন সোর্স
এই ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি সার্চ প্রিফারেন্স সহ গুগল সব বুঝতে পারে ।
আচ্ছা আপনি যদি এখন বুঝতে পারেন যে ব্যাকলিংক কি তাহলে আর একটু সোজা করে বলি,
ব্যাকলিংক, মানে হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আপনি অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটে সেটা পেস্ট করবেন।
এভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য সাইটের external লিংক পেয়ে যাচ্ছেন।
উদাহরণ দিয়ে বলে ব্যাপারটা-----
মনে করেন যে আমি আমার একটি ব্লগে একটি আর্টিকেলে আপনার ব্লগের আর্টিকেল এর লিংক দিয়ে দিলাম।
এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের যে ব্লগ পোস্টে আছে সেটা আমার এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একটি মানসম্মত ব্যাক লিঙ্ক পেয়ে গেল।
এবং এই ভাবে কিন্তু আপনি অন্য এক ব্লগে আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল এর লিংক পেস্ট করার ফলে এক্সট্রানাল লিংক আপনি পেয়ে যাচ্ছেন। কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনি পাচ্ছেন এখান থেকে।
এখান থেকে যে আপনি external এর লিংক পাচ্ছেন, এখান থেকে গুগলের রোবট বুঝতে পারে ।
যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি গুগলের বিশ্বাস বাড়ে এবং সার্চ রেংকিং প্রথমে নিয়ে আসে ।
আপনাদের বুঝাতে পেরেছি ?
এই পর্যন্ত যে আপনি বুঝে যান যে ব্যাকলিংক কি তাহলে আপনাদেরকে এখন বোঝাতে হবে যে তার প্রকারভেদ কি কি।
ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি******************
এখন আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছি কিছু ব্যাকলিংক এর উপকার এবং কিছু ভিন্ন কিছু দিক। এতে করে খুব সুবিধা হবে আপনার ব্যাকলিংক বুঝতে।
1 . Internal link ইন্টারনাল লিংক
উদাহরণ দিয়ে বলে ব্যাপারটা-----
মনে করেন যে আমি আমার একটি ব্লগে একটি আর্টিকেলে আপনার ব্লগের আর্টিকেল এর লিংক দিয়ে দিলাম।
এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের যে ব্লগ পোস্টে আছে সেটা আমার এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একটি মানসম্মত ব্যাক লিঙ্ক পেয়ে গেল।
এবং এই ভাবে কিন্তু আপনি অন্য এক ব্লগে আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল এর লিংক পেস্ট করার ফলে এক্সট্রানাল লিংক আপনি পেয়ে যাচ্ছেন। কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনি পাচ্ছেন এখান থেকে।
এখান থেকে যে আপনি external এর লিংক পাচ্ছেন, এখান থেকে গুগলের রোবট বুঝতে পারে ।
যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি গুগলের বিশ্বাস বাড়ে এবং সার্চ রেংকিং প্রথমে নিয়ে আসে ।
আপনাদের বুঝাতে পেরেছি ?
এই পর্যন্ত যে আপনি বুঝে যান যে ব্যাকলিংক কি তাহলে আপনাদেরকে এখন বোঝাতে হবে যে তার প্রকারভেদ কি কি।
ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি******************
এখন আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছি কিছু ব্যাকলিংক এর উপকার এবং কিছু ভিন্ন কিছু দিক। এতে করে খুব সুবিধা হবে আপনার ব্যাকলিংক বুঝতে।
1 . Internal link ইন্টারনাল লিংক
হ্যাঁ ইন্টারনাল লিংক এটা হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরের থাকা ব্যাকলিংক । মানে হচ্ছে গিয়ে কথা যা আপনার নিজের ব্লগের আর্টিকেলে অন্য আরেক আর্টিকেল এর লিংক আপ করে দেওয়া। একটির সাথে আরেকটি লিংক আপ করে দেওয়া।
আর্টিকেল এর মাঝে এগুলোকে ইন্টারলিংক করে দেওয়া।
2. External link এক্সটার্নাল লিনক
এই বিষয়ে অনেক কথা বকবকানি করেছি উপরে যে, অন্যদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ব্লগের আর্টিকেল এর লিংক দেওয়া। তার মানে হচ্ছে এই সাইট থেকে অন্য সাইটে আপনার লিঙ্ক চলে আসা।
3. Link juice লিংক জুস
এটি হচ্ছে অন্যের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের যে আপনার হাইপারলিংক পেস্ট করা।
এতে করে গুগলবট জুস পাস করে যার ফলে গুগল ডোমেইন অথরিটি বাড়িয়ে দেয় । যার ফলে সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক প্রচুর পরিমাণ আসতে শুরু করে ।
Low quality backlinks -----
যখন স্প্যামিংয়ের মতন লিংক আপনার ব্লগে আসে তখন সেটা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। থাকে বেশি বেশি কিছু বলার প্রয়োজন মনে করিনা।
High quality backlinks-----
এই ব্যাকলিংক আমাদের জন্য ভাল কেননা যখন ভালো অথরিটি সাইট আমাদের ব্যাকলিংক দেয় তখন সেটা, হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। তবে সেটা সাইটের সার্চ ইঞ্জিনের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আসতে পারে এই মাধ্যমে।
Nofollow backlinks------
অন্য ওয়েবসাইট থেকে আসা লিংকগুলো যখন "rel=Nofollow এরকম ট্যাগ ব্যবহার করার লিংক গুলো নাম হচ্ছে, ন ফলো ব্যাক লিঙ্ক , এই নফলো ব্যাকলিংক গুগোল বট তারা জুস পাস করে না যার ফলে এদের কোন তেমন একটি কাজ নেই। নফলো আমাদের কোন কাজেরই না।
Do follow backlinks------
যখন আমরা দেখব আমাদের ওয়েবসাইটে,rel=nofollow ট্যাগ ব্যবহার করার লিংক নেই তখন আমরা এটা ভাববো , এটা ডুফলো ব্যাকলিংক এবং এটা আমাদের জন্য খুবই কার্যকরী। এই ধরনের লিঙ্ক গুগলের বট খুব সুন্দর ভাবে জুস পাস করে যা আমাদের খুবই উপকারী এবং কাজের।
ব্যাস এই পর্যন্তই ব্যাকলিংক এর প্রকারভেদ আমরা জেনেছি, এবং আপনারা বুঝতে পেরেছেন আশাকরি খুবই সহজে।
এবার আমরা জানবো কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয়।
ব্যাকলিংক কীভাবে কাজ করতে হয়
অনেক পদ্ধতি রয়েছে যেটা অনেকে জানেন কিন্তু,কিন্তু ব্যাকলিংকের বানানোর আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ধারনা ঠিক রাখতে হবে।
প্রথমেই বলে রাখছি যে আপনারা কখনোই, যে ওয়েবসাইটের DA ডোমেইন অথরিটি খুব লো সেসব সাইট থেকে কখনো, ব্যাকলিংক নিবেন না।
মনে রাখবেন একটি কথা, যেসব ব্লগের অথরিটি
খুব ভালো সেসব সাইট থেকে অবশ্যই ব্যাকলিংক নেবার চেষ্টা করবেন।
এছাড়া আপনাদের মাথার একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে যে অতিরিক্ত ব্যাকলিংক তৈরি করা যাবে না যদি যায় তাহলে আপনার গুগল তা বুঝতে পারলে স্প্যাম হিসেবে ধরবে।
সার্চের রেংকিং এর জন্য অনেক কমে যেতে পারে কারণ গুগল স্পামিং ধরলে এটা খুব খারাপ দেখা যাবে যার ফলে সাইট ড্রপ হয়ে যাবে। এবং দেখা যাবে সারা জীবনের জন্য সার্চ থেকে মুছে ফেলতে পারে।
তাই সব সময় মাথায় রাখতে হবে যে ভালো ডোমেইন অথরিটি সাইট থেকে ব্যাকলিংক তৈরি করার চেষ্টা করবেন । ক্লিন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
আপনাদেরকে দিচ্ছি অথরিটি চেক করার জন্য একটি ওয়েবসাইট দেখে নিতে পারেন ------+-
https://ahrefs.com/website-authority-checker
ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য চমৎকার পাঁচটি নিয়ম
আমি যেগুলো নিচে ব্যাকলিংক তৈরি করার উপায় দেখেছি সেগুলো আমি নিজেও করি। তো এর জন্য আমি আপনাদেরকে সাজেশন করবে এগুলোই করুন।
01. Directory submission site
আরো পাঁচ থেকে সাত বছর আগে এই নিয়মটা খুবই প্রচলিত ছিল আমার খুবই ভাল লাগত এগুলো করতে এখনকার যেন খুব কম মানুষই এগুলো করছে।
ডিরেক্টরি সাবমিশন সাইটস আমার খুবই পছন্দের একটি পদ্ধতি।
এর মাধ্যমে আমি খুব স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি ডিরেক্টরি সাবমিশন করতে।
এ পদ্ধতিতে আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর ইউ আর এল যেকোনো ডিরেক্টরি সাবমিশন সাইটে করে দিতে পারবেন ।
ওয়েব সাবমিশন সাইটে আপনি পাবেন হাজার হাজার ধরনের ক্যাটাগরি এবং আলাদা আলাদা সবকিছু ভাগ ভাগ সবকিছু পাবেন। আলাদা আলাদা ওয়েবসাইটের লিংক ক্যাটাগরি আপনারা পেয়ে যাবেন ।
এর কারণে আপনারা খুব ভালো কোয়ালিটি ব্যাকলিংক ওয়েব সাবমিশন থেকে পাবেন না আশা করি ।
আমি এখানে নিচে কয়েকটি ওয়েব ডিরেক্টরি সাইট দিয়ে দিয়েছি দেখে নিতে পারেন।
1.https://aboutus.com/
2.https://botw.org/
3.https://www.blogarama.com/
4.https://www.indiblogger.in/
5.http://blogadda.com/
02. Quora questions and answer
আমার কাছে এটা খুবই ভালো লাগে কুয়ারা কোশ্চেন এন্ড অ্যানসার দেওয়ার জন্য ।
ধরনের লোক প্রশ্ন করতে পারেন আনসার দিতে পারেন।
এটা খুবই সহজ একটি ওয়েবসাইট , যেখানে আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তরের ভিতরে লিংক দিতে পারবেন । এটা খুবই সহজ এবং খুব ভালো মানের কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনারা পাচ্ছেন।
করা খুব ভালো একটি মানুষ সাইট যেখানে ডোমেইন অথরিটি খুব ভালো। ডোমেইন অথরিটি হচ্ছে 93 । যায় স্কোর ভালো
এখান থেকে একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য খুবই খুবই উপকারী।
আপনার ব্লগের আর্টিকেলের জন্য আপনি খুঁজুন প্রশ্ন সেখানে আপনার উত্তর দিন এবং সাথে লিংক দিন ।
এভাবে খুব স্ট্রং কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনি পাচ্ছেন কুয়ারা থেকে এটা আমার কাছে সবথেকে সুবিধাজনক একটি মাধ্যম ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য।
03 . Blog commenting
একটি মজার একটি বিষয় ব্লগ কমেন্টিং এর মাধ্যমে খুব সুন্দর, ভালো কোয়ালিটি ফুল ব্যাক লিঙ্ক পাবেন ।
এখানে আপনার একটি কাজ করতে হবে সেটা হচ্ছে যে গুগলের সার্চ দিতে হবে, আপনার সাইটের নিস এর উপর এবং সেখানে গিয়ে আর্টিকেলে অনুযায়ী আপনার কমেন্ট করতে হবে।
কমেন্ট যখন করবেন সেখানে কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটের ইউ আর এল দিতে কখনো ভুলবেন না।
অনেক সময় অনেক ব্লগে তাদের রেজিস্ট্রেশন ফর্মে, ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিতে হয়, অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক টা দিবেন,
যখন আপনি কমেন্ট এ জমা দিবেন এবং তারপর যখন পাবলিশ হবে তখন সেটা আপনার ব্যাকলিংক এ পরিণত হবে ।
এভাবে আপনি আপনার বিভিন্য আর্টিকেলে কমেন্ট অপশন এ যে, আপনি কমেন্ট করে কোয়ালিটি পূর্ণ ব্যাকলিংক আপনারা পাবেন।
আরেকটি কথা আপনাদের তো বলতে ভুলেই গেছি , আপনি যে নিস আছে সেই অনুযায়ী আপনি ব্লগে কমেন্ট করবেন । তা না হলে ভালোভাবে পেনাল্টি খাবেন।
এবং আরেকটি কথা খেয়াল করবেন, লো কোয়ালিটি স্পামিং এসব কিছুই করবেন না।
04. guest posting
গেস্ট পোস্টিং সবথেকে ভালো উপায় একটি ওয়েব সাইটের ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য।
আগে বুঝে নেই যে গেস্ট পোস্টিং কি ।
গেস্ট পোস্টিং হচ্ছে আপনি অন্যদের ব্লগে আপনার নিস অনুযায়ী সেখানে পোস্ট করা ।
আপনি যদি কোনভাবে গেস্ট পোস্টিং করেন তাহলে, তাহলে তাড়াতাড়ি ভালো মানের ব্যাক লিঙ্ক পাবেন।
আপনি অন্য ব্লগে গেস্ট পোস্টিং করবেন যে আপনার ব্লগের লিঙ্ক টি অবশ্যই দিবেন। তাতে অবশ্যই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাবেন।
এটা এমন এক পদ্ধতি যেখানে আপনার বেশি পোস্ট করার দরকার নেই, মাসে দু-তিনটা করলেই যথেষ্ট,
এখানে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখার জিনিস সেটা হচ্ছে, আপনি যে গেস্ট পোস্টিং করবেন সেখানকার ওয়েবসাইটের ডিয়ে পিয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন কত ভালো মানের ডিএ পিএ আছে ।
যত ভালো হবে ততো বেশি আপনি ব্যাক লিঙ্ক পাবেন।
এছাড়া আপনি এই জিনিস শেখা লাগবে না প্লিজ এই টপিক এ কাজ করেন, সেই তবে কি আপনি গেস্ট পোস্টিংয়ের করবেন।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনি কাজ শুরু করে যেতে পারেন, যে গেস্ট পোস্টিং এর সাইটের মালিক তার সাথে যোগাযোগ করুন সে যদি অনুমতি দেয় তাহলে কাজ শুরু করা যেতে পারে।
এই হচ্ছে গেস্ট পোস্টিং এর শেষ কথা ।
05. Social profile create
আপনি যদি নতুন ওয়েবসাইট খুলে থাকেন তাহলে, আপনার জন্য সেরা একটি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য মাধ্যম হচ্ছে , সোশ্যাল মিডিয়া সাইট , এখানে আপনি প্রোফাইল তৈরি করে খুব সহজে ব্যাকলিংক নিতে পারেন। আর এটা খুব কার্যকরও। এখানে আপনাদের প্রত্যেকটি সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটে নিজেদের ওয়েবসাইট দেওয়ার সুযোগ থাকে সেখানে আপনার ওয়েবসাইটটি দিয়ে দিবেন। এতে করে কি হবে আপনার ওয়েবসাইট থেকে একটি নতুন ব্যাকলিংক তৈরী হয়ে যাবে।
যার ফলে গুগল এর রেংক খুব ইজি হয়ে যাবে।
যখন আপনি আপনাদের গুগল ফেসবুক ইউটিউব এ প্রোফাইল লিংক দেন।
তখন এক একটি ব্যাকলিংক এ পরিণত হয়ে যায়।
এছাড়াও অনেক বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে সাইটে অ্যাবাউট বায়ো যেতে বলে সেখানে আপনার লিংকটি ওয়েবসাইটের দিয়ে দেবেন।
এতে করে একটি ব্যাকলিংক তৈরী হয়ে গেল।
আজকে শেষ কথা হচ্ছে।।।।।।।
তাহলে টেক প্রিয় বন্ধুরা,আশা করি বুঝতে পেরেছেন ব্যাকলিংক কি কেন কিভাবে করতে হয়,আমি হয়তোবা অনেক কিছুই বাদ দিয়েছি তারপরও যদি কিছু বাদ পড়ে যায় এর মধ্যেও তাহলে আপনারা আমাকে জানিয়ে দিবেন।
আমি পরবর্তী পোস্টে আরো কিছু লেখার চেষ্টা করব।
ব্যাকলিংক এর সমস্ত কিছু আপনার ধারণা পেয়ে গেছেন অলরেডি।
যেকোনো ব্লগের আর্টিকেল আপনি যদি গুগলের ফাস্ট পেজে আনতে চান তাহলে, অবশ্যই আপনাকে হিউজ পরিমান ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে।
তবে যদি আপনাকে গুগোল এ পাওয়া যায়।
যত বেশি গুণসম্পন্ন ব্যাক লিঙ্ক পাবেন তত বেশি গুগোল আপনার দিকে নজর দিবে এবং, আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ওপর তারা বিশ্বাস করবে এবং আকৃষ্ট হবে এবং তারপর আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগকে তারা রেংক করবে।
এর ফলাফল টা কি হবে শুনি এর ফলাফল হবে, যে আপনি প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইট থেকে আনতে পারবেন এবং হিউজ পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন।
আমাদের সাথেই থাকুন সঙ্গে থাকুন খোদা হাফেজ।

